প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ স্বাস্থ্য সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেনঃ গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিষ্টদের তত্বাবধানেই শুধুমাত্র ওষুধের দোকান রুপান্তরিত হতে পারে ফার্মেসীতে।
তিনি আরও বলেন ওষুধখাতে সরকারের বিনিয়োগ হতে পারে স্বাস্থ্যখাতের গেমচেঞ্জার ফার্মেসী নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে মানসম্মত অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে !
উল্লেখ্য, সরকার ৭০০ হাসপাতালে ফার্মেসি করতে যাচ্ছেন যেখানে হাসপাতাল ফার্মেসিতে অধিকাংশ ওষুধ বিনা মূল্যে, কিছু ওষুধ ভর্তুকি মূল্যে ও কিছু ওষুধ প্রতিযোগিতা মূল্যে পাওয়া যাবে।
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ বেশি পরিমাণে উৎপাদনে জোর দিচ্ছে সরকার। চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে জেনেরিক নাম লেখার সুপারিশ করতে যাচ্ছেন বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশ ফার্মসিস্ট ফোরামের সভাপতি মো: আজিবুর রহমান এর সাথে এক আলোচনায় এ ব্যাপারে তিনি সকল গ্রাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের দোয়া এবং সহযোগিতা চেয়েছেন।